খেজুরের গুড় তৈরি করা উপায় ?
খেজুরের রস থেকে খেজুরের গুড় তৈরি করা হয়।
সূচিপত্রঃ
খেজুরের রস থেকে কীভাবে গুড় তৈরি হয়।
কিভাবে খেজুরের গুড় তৈরি
শীতের মৌসুম মানেই খেজুর গুড়। খেজুরের রস সংগ্রহের জন্য কমপক্ষে ৫-৭ বছর বয়সের সুস্থ গাছ নির্বাচন করা উচিত। প্রথমে খেজুর গাছ থেকে খেজুরের রস সংগ্রহ করা হয়।কঠিন উত্তাপে জ্বাল করে রস গুলো ঘনত্ব বাড়িয়ে
ও শক্ত করে নেয়া হয়।ঘনত্ব বেড়ে
গেলে ঝোলা গুড়ে পরিণত হয়।এই
গুড়ের স্বাদ ও গন্ধ সবার পছন্দ।শীতের
সময় পিঠা-পায়েস তৈরিতে খেজুর গুড় ব্যবহার হয়। এই গুড়ের কিছু উপকারি
গুন ও রয়েছে।যেমন--
আয়রন
উৎস
খেজুরের গুড়ে উচ্চমাত্রার আয়রন থাকায় এটা হিমোগ্লোবিন লেভেল বাড়ানোর মাধ্যমে অ্যানেমিয়া দূর করে। এতে ম্যাগনেসিয়াম নার্ভাস সিস্টেমকে পরিচালিত করে। এ গুড় একইভাবে ফসফরাস ক্যালসিয়াম, এবং পটাশিয়ামও আছে।
ক্যালসিয়ামের উৎস
খেজুরের গুড় ক্যালসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস যা হাড়কে শক্তিশালী করে। এটি আর্থারাইটিস, জয়েন্টের ব্যথা এবং অন্যান্য হাড়জনিত সমস্যাগুলোও দূর করে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় এটা শরীরের ইলেকট্রোলাইট ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করে।
ত্বক ভালো রাখার উপায়
অবাক করা বিষয় হলেও সত্যি যে, খেজুর গুড় আপনার ত্বক ভালো রাখতে কাজ করে। আপনি যদি মসৃণ ত্বক চান তবে নিয়মিত খেজুর গুড় খাবেন। এতে চেহারায় সহজে বয়সের ছাপ পড়বে না। ত্বক সুন্দর থাকুক তা কে না চায় বলুন।
গুড় সংরক্ষণের উপায়
খেজুরের খাঁটি কম সময়ের জন্যই পাওয়া যায়। এবং বেশিদিন খেজুরের খাঁটি সংরক্ষণ করতে কিছুদিন পর পর রোদে দিয়ে আবার ঠান্ডা করতে হবে ।সঠিকভাবে সংরক্ষণ না নষ্ট হয়ে যাবে ।
ডিজিটাল সাকসেস আইটির নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url