সর্দিজ্বর ও ঠান্ডা লাগার কারণ কি?

 সর্দিজ্বর ও ঠান্ডা লাগার কারণ কি? 

ভিটামিন ডি এর ঘাটতি থাকলে শরীর ঘন ঘন  অসুস্থ হয় রোগ পতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে ভিটামিন ডি এর গুরুত্ব বিশেষ ভূমিকা রাখে।



ভিটামিন ডি এর ঘাটতি থাকলে শরীর ঘন ঘন  অসুস্থ হয় রোগ পতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে ভিটামিন ডি এর গুরুত্ব বিশেষতাই ভিটামিন ডিএর ঘাটতি থাকলে যে কোনও সময় যে কোন ভাইরাস দ্রুত শরীরকে আক্রমন করতে পারে। এর জন্য ঘন ঘন সর্দি-কাশিজ্বর, শ্বাসকষ্টের মতো অনেক সমস্যা দেখা দেয়।

সর্দি লাগার কারন?


ঘন ঘন সর্দিকারণগুলির মধ্যে রয়েছে আপনার বয়স আপনার সামাজিক জীবন যাপনআপনার হিউমিনিটি সিস্টেম গুরুত্ব বহন করে।সচেতনার মাধ্যমে ঘন ঘন ঠান্ডা-জ্বর প্রতিরোধ করা সম্ভাব ঠান্ডা লাগা বা সর্দিজ্বর হওয়া যে কারো জন্য খুবই সাধারণ একটি বিষয়। সর্দিজ্বর বা ঠান্ডা লাগা  খুবই স্বাভাবিক,ও সহজে সেরেও যায়।

সর্দি কেন হয়?

একটি শিশুর বছরে ১০ থেকে ১২ বার এবং একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির বছরে ৪ থেকে ৬ বার সর্দিজ্বরে হওয়াটা স্বাভাবিক বিষয়।একটা মানুষের জীবদ্দশায় প্রায় ২০০ বারের বেশি সর্দি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ।

সর্দিজ্বরে ও ঠান্ডা লাগাউপসর্গ 

  1. নাক বন্ধ হওয়া, সর্দি থাকা
  2. হাঁচি
  3. স্বাদ ঘ্রাণের অনুভূতি কমে যাওয়া
  4. কাশি
  5. জ্বর
  6. গলা ব্যাথা
  7. মাথা ব্যাথা
  8. মাংসপেশীতে ব্যাথা

ঠান্ডা বা সর্দি থেকে দ্রুত উপশম লাভ করা উপায়?





একজন মানুষ  সর্দিজ্বরে আক্রান্ত হতে পারে আবার কয়েক দিনের মধ্যেই সর্দিজ্বর ভাল হয়ে যায়। একজন  চিকিৎসকরা পরামর্শ মত চললে দ্রুত সময়ে সর্দিজ্বর ভাল হওয়া সম্ভব

প্রয়োজন মত  তরল খাবার ও পানীয় পান করা

সাধ্য মত পানি করা  বা ফলের রস পানের মাধ্যমে পানিশূন্যতা রোধ করলে ঠান্ডা থেকে দ্রুত আরোগ্য লাভ করতে পারে।



উষ্ণ পরিবেশে থাকা


সর্দিজ্বরের সময় উষ্ণ পরিবেশে থাকা এবং উষ্ণ পোশাক পড়ে থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।



সর্দিজ্বর প্রতিরোধ করার উপায়





কয়েক ধরণের কুমড়া ও মিষ্টি আলু, বিটের মূলে ,কমলা, আম, তরমুজসহ লাল ফলে প্রচুর পরিমাণ বেটা-ক্যারোটিন থাকে ভিটামিন আমাদের নাক এবং ফুসফুসের মিউকোসাল লাইনিংকে শক্ত রাখে যা নাগ ফুসফুসকে ইনফেকশনের হাত থেকে বাঁচতে সাহায্য  করে ।


খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ রসুন থাকলে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক অংশে কমে যায়।পেঁয়াজ রসুনে একধরণের তেল থাকে যা শরীর কে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।তাছাড়া ঠান্ডা বা সর্দিজ্বর থেকে বাঁচার ক্ষেত্রে ভিটামিন সি' ভূমিকা ব্যপক। ঠান্ডা পরিবেশে বসবাসকারী মানুষ উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি গ্রহণ করে।শীতের দিনে সূর্যের আলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে যা শরীরকে ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।


উপ সংহার


শীতের দিনে সর্দিজ্বর থেকে রক্ষা  পেতে নিজে ও পরিবাবের সকল সদস্যদের সচেতন করি।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল সাকসেস আইটির নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪